[ ]ক্ষার এবং ক্ষারকের পার্থক্য ||ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য
ক্ষার এবং ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য নিম্নে ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য প্রদান করা হল: 🎷পার্থক্য-১: ক্ষারক হলাে মূলত ধাতব অক্সাইড CaO বা হাইড্রোক্সাইড [NaOH, KOH, Ca(OH)₂, Al(OH)₃ ] ।ক্ষারক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। NaOH একটি ক্ষারক ,কারণ এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ পানি উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ: NaOH +HCl = NaCl +H₂O এখানে, ●NaOH =ক্ষারক ●HCl =এসিড বা অম্ল ●NaCl = লবণ ●H₂O =পানি এবার কথা হল ,কিছু কিছু ক্ষারক আছে যারা পানিতে দ্রবীভূত হয় না আর কিছু ক্ষারক আছে যারা দ্রবীভূত হয় । যে সব ক্ষারক(Base) পানিতে দ্রবীভূত হয়, তাদেরকে বলে ক্ষার বা অ্যালকালি(Alkali)। তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে, ক্ষার হতে গেলে ক্ষারক কে(Base)অবশ্যই পানিতে দ্রবীভূত হতে হবে। ২)ক্ষারক পানিতে দ্রবীভুত হতেও পারে বা নাও হতে পারে। কিন্তু, ক্ষার পানিতে দ্রবীভুত হবেই। পার্থক্য-২: ক্ষার হলাে বিশেষ ধরনের ক্ষারক। সকল ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সকল ক্ষারক ক্ষার নয় ক্ষার এবং ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্যর উদাহরণ: NaOH, KOH, Ca...