Posts

Showing posts from March, 2020

[ ]ক্ষার এবং ক্ষারকের পার্থক্য ||ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য

ক্ষার এবং ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য নিম্নে ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য প্রদান করা হল: 🎷পার্থক্য-১: ক্ষারক হলাে মূলত ধাতব অক্সাইড CaO বা হাইড্রোক্সাইড [NaOH, KOH, Ca(OH)₂, Al(OH)₃ ] ।ক্ষারক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। NaOH একটি ক্ষারক ,কারণ এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ পানি উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ: NaOH +HCl = NaCl +H₂O এখানে, ●NaOH =ক্ষারক ●HCl =এসিড বা অম্ল ●NaCl = লবণ ●H₂O =পানি এবার কথা হল ,কিছু কিছু ক্ষারক আছে যারা পানিতে দ্রবীভূত হয় না আর কিছু ক্ষারক আছে যারা দ্রবীভূত হয় ।  যে সব ক্ষারক(Base) পানিতে দ্রবীভূত হয়, তাদেরকে বলে ক্ষার বা অ্যালকালি(Alkali)। তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে, ক্ষার হতে গেলে ক্ষারক কে(Base)অবশ্যই পানিতে দ্রবীভূত হতে হবে। ২)ক্ষারক পানিতে দ্রবীভুত হতেও পারে বা নাও হতে পারে। কিন্তু, ক্ষার পানিতে দ্রবীভুত হবেই। পার্থক্য-২:  ক্ষার হলাে বিশেষ ধরনের ক্ষারক। সকল ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সকল ক্ষারক ক্ষার নয়  ক্ষার এবং ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্যর উদাহরণ:  NaOH, KOH, Ca(OH)₂ এরা সবাই ক্ষা

【 】তীব্র এসিড এর নাম ||তীব্র এসিড এর উদাহরণ

তীব্র এসিড এর নাম বন্ধুরা, আজকে আমি আপনাদেরকে কয়েকটি তীব্র এসিড বা অম্লের নাম বলব যা আপনাদের মনে রাখতে হবে ।তাহলে পরীক্ষায় তীব্র এসিড এর নাম আপনারা লিখতে পারবেন। তীব্র এসিডগুলোর নাম নিম্নে প্রদান করা হল: ১) HCl ২) HBr ৩) HI ৪) H₂SO₄ ৫) HNO₃ ৬) HClO₃ ৭) HClO₄ HCl = হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড HBr= হাইড্রোব্রোমিক অ্যাসিড HI = হাইড্রোআয়োডিকঅ্যাসিড  H₂SO₄= সালফিউরিক অ্যাসিড HNO₃= নাইট্রিক অ্যাসিড HClO₃= ক্লোরিক এসিড HClO₄= পারক্লোরিক এসিড আরো পড়ুন

[ ]সব ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সব ক্ষারক ক্ষার নয় ||সকল ক্ষারক ক্ষার নয় কেন?||সকল ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সকল ক্ষারক ক্ষার নয় কেন?

Image
সকল ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সকল ক্ষারক ক্ষার নয় ব্যাখ্যা কর উত্তর: ক্ষারক হলাে মূলত ধাতব অক্সাইড CaO বা হাইড্রোক্সাইড [NaOH, KOH, Ca(OH)₂, Al(OH)₃ ] ।ক্ষারক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। NaOH একটি ক্ষারক ,কারণ এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ পানি উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ: NaOH +HCl = NaCl +H₂O এখানে, ●NaOH =ক্ষারক ●HCl =এসিড বা অম্ল ●NaCl = লবণ ●H₂O =পানি এবার কথা হল ,কিছু কিছু ক্ষারক আছে যারা পানিতে দ্রবীভূত হয় না আর কিছু ক্ষারক আছে যারা দ্রবীভূত হয় । যে সব ক্ষারক(Base) পানিতে দ্রবীভূত হয়, তাদেরকে বলে ক্ষার বা অ্যালকালি(Alkali)। তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে, ক্ষার হতে গেলে ক্ষারক কে(Base)অবশ্যই পানিতে দ্রবীভূত হতে হবে। মনে রাখতে হবে যে ক্ষার হলাে বিশেষ ধরনের ক্ষারক। NaOH, KOH, Ca(OH)₂ এরা সবাই ক্ষার এবং ক্ষারক  (উভয়)। কারণ এরা দুটি শর্ত পালন করছে। এক, এরা এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ পানি উৎপন্ন করে।দুই, এরা পানিতে দ্রবীভূত হয়। অপরদিকে, অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড, Al(OH)₃ , একটি ক্ষারক কিন্তু অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত

[ ]মিথেন এসিড নয় কেন ?

Image
মিথেন এসিড নয় কেন ? মিথেন এসিড জাতীয় পদার্থ কিনা তা বোঝার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো আমাদের জানতে হবে। যে সকল পদার্থ জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়ন H+ প্রদান করতে পারে তাদেরকে এসিড বা অম্ল বলে।যেমন,HCl জলীয় দ্রবণে  H+ প্রদান করে।ফলে  HCl কে এসিড বলা যায়। এসিড জাতীয় পদার্থের মধ্য হাইড্রোজেন রয়েছে এবং জলীয় দ্রবণে এইসব পদার্থ হাইড্রোজেনকে হাইড্রোজেন আয়ন রূপে ছেড়ে দেয়। যে সকল পদার্থ জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়ন উৎপন্ন করে না তাদেরকে এসিড বলার কোন সুযোগ নেই।  মিথেন (CH4)একটি হাইড্রোকার্বন। মিথেন অ্যালকেনের একটি সদস্য। মিথেন জলীয় দ্রবণে দ্রবীভূত হয় না। ফলে হাইড্রোজেন আয়ন H+ উৎপন্ন করে না। যেহেতু মিথেন জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়ন উৎপন্ন করে না , সুতরাং মিথেন কখনোই এসিড নয়। লক্ষ্য করুন , মিথেনের মধ্যে হাইড্রোজেন রয়েছে চারটি কিন্তু মিথেন কখনোই এসব হাইড্রোজেন হাইড্রোজেন আয়ন রুপে H+যদিও দ্রবণে ছড়িয়ে দেয় না। আরো পড়ুন

【 】বাংলাদেশের সংবিধানের ইংরেজি নাম কি ?

বাংলাদেশের সংবিধানের ইংরেজি নাম কি? ◆সঠিকটি প্রথমে বাছাই করার চেষ্টা করুন: ক)The Constitution of Bangladesh খ) Constitution of Bangladesh গ)The People's Constitution of Bangladesh গ)The Constitution of the People‌‌‍’s Republic of Bangladesh উত্তর: বাংলাদেশের সংবিধানের ইংরেজি নাম  হচ্ছে (গ)। এখানে ছোট হাতের অক্ষর বড় হাতের অক্ষরগুলো লক্ষ্য করুন। বলার সময় কোন কিছুই বাদ দেয়া যাবে না। যা বলতে হবে তা হল The Constitution of the People‌‌‍’s Republic of Bangladesh বাংলাদেশের সংবিধানের বাংলা নাম হচ্ছে "গণপ্রজাতন্ত্রী  বাংলাদেশের সংবিধান"। আরও পড়ুন

[ ]বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি কয়টি ও কি কি? ||রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি সংবিধানের কোন ভাগে রয়েছে?

Image
বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি কয়টি? উত্তর: বাংলাদেশ সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি দ্বিতীয় ভাগের ৮ নং অনুচ্ছেদে বর্ণনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি চারটি রয়েছে। সংবিধানে বর্ণিত রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিগুলো নিম্নরূপ: ক) জাতীয়তাবাদ খ) গণতন্ত্র গ) সমাজতন্ত্র   ঘ) ধর্মনিরপেক্ষতা বাংলাদেশের সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি কয়টি? চারটি মূলনীতির বিস্তারিত জানুন: দ্বিতীয় ভাগে রাষ্ট্রপরিচালনার আরো কিছু মূলনীতির কথা বলা হয়েছে। উপরের চারটি(অনুচ্ছেদঃ ৯-১২)বাদেও আরো ১৫ টি (অনুচ্ছেদঃ১৩-২৫) মূলনীতি লক্ষ‍্য‍ করা যায়। অনুচ্ছেদ - ১৮: জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা অনুচ্ছেদ - ১৮ক: পরিবেশ ও জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন অনুচ্ছেদ - ১৯: সুযোগের সমতা অনুচ্ছেদ - ২০: অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম অনুচ্ছেদ - ২১: নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য অনুচ্ছেদ - ২২: নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ অনুচ্ছেদ - ২৩: জাতীয় সংস্কৃতি অনুচ্ছেদ - ২৩ক: উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ- গোষ্ঠি

【】সংশোধন পদ্ধতি অনুসারে সংবিধান কত প্রকার ও কি কি?

Image
সংশোধন পদ্ধতি অনুসারে সংবিধান কত প্রকার ও কি কি? ■ সংশোধন পদ্ধতি অনুসারে করে সংবিধানের প্রকারভেদ: সংশোধনের ভিত্তিতে সংবিধান বা শাসনতন্ত্রকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়।যথা: ক) সুপরিবর্তনীয় সংবিধান বা শাসনতন্ত্র খ) দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান বা শাসনতন্ত্র সংশোধন পদ্ধতি অনুসারে সংবিধান কত প্রকার ও কি কি? ● সুপরিবর্তনীয় সংবিধান বা শাসনতন্ত্র: সুপরিবর্তনীয় সংবিধানের কোন ধারা সহজেই পরিবর্তন ও সংশোধন করা যায়। এরূপ কাজ করতে গিয়ে কোন জটিলতা প্রয়োজন হয় না। সাধারণ গরিষ্ঠতায় আইনসভা এর যে কোন অংশ পরিবর্তন করতে পারে। একটি সুপরিবর্তনীয় সংবিধান এর উদাহরণ হল ব্রিটিশ সংবিধান। ●দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান বা শাসনতন্ত্র: দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান সংবিধানের কোন ধারা সহজে সংশোধন করা যায় না। দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধানের কোন ধারা সংশোধন করতে হলে জটিল পদ্ধতির আশ্রয় নিতে হয়। এক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় বিশেষ সংখ্যাগরিষ্ঠতা, সম্মেলন, ওভোটাভুটির। দুষ্পরিবর্তনীয় সংবিধান সংবিধানের একটি চমৎকার উদাহরণ হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান।   আরো পড়ুন

【 】সংবিধান কি বা কাকে বলে? || সংবিধান কত প্রকার ও কি কি?||সংবিধানের সংজ্ঞা কি

Image
সংবিধান কি বা কাকে বলে?||সংবিধানের সংজ্ঞা কি আমরা একটি কল্যাণমূলক রাষ্ট্রে বাস করি ‌।এই কল্যাণমূলক রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য অবশ্যই কিছু নিয়ম-কানুন রয়েছে। এই নিয়মাবলির সমষ্টিকে শাসনতন্ত্র বা সংবিধান বলে।এই শাসনতন্ত্রের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালিত হয়।শাসনতন্ত্র বা সংবিধানকে বলা হয় রাষ্ট্রের দর্পণ বা আয়না স্বরূপ। শাসনতন্ত্রে একজন সুনাগরিকের কর্তব্য ও অধিকার, শাসকের ক্ষমতা এবং নাগরিক ও শাসকের সম্পর্কের ধরন কিরূপ হবে তা সুস্পষ্টভাবে লিখা থাকে। কাজেই সুনাগরিক হতে গেলে অবশ্যই সংবিধান সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। সংবিধান কি বা কাকে বলে একটি রাষ্ট্র চালানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের আইন থাকে।কোন একটি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইনকে সেই রাষ্ট্রের সংবিধান বলে। সংবিধান শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ হচ্ছে constitution. এখানে আমাদের জানতে হবে যে ,বর্তমান বিশ্বের যে কোন ধরনের সংগঠন, রাষ্ট্র বা দেশ পরিচালনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো শাসনতন্ত্র বা সংবিধান। বিখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এরিস্টোটল বলেছেন যে,"জীবন ও রাষ্ট্র তার নিজস্ব প্রয়োজনে শাসনতন্ত্র বা সংবিধানকে বেছে নিয়েছে&quo

Popular posts from this blog

[ ]আমি জিপিএ ৫ পেয়েছি। English Translation||আমি জি পি এ ৫ পেয়েছি এর ইংরেজি কি||ami gpa 5paisa english

【 】তুমি কোন ক্লাসে পড়? এর ইংরেজি কি? English Translation||আপনি কোন ক্লাসে পড়েন in english|তুমি কোন শ্রেণীতে পড় এর ইংরেজি কি

[ ]সব ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সব ক্ষারক ক্ষার নয় ||সকল ক্ষারক ক্ষার নয় কেন?||সকল ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সকল ক্ষারক ক্ষার নয় কেন?

[ ]আমি এসএসসি পাস করেছি English Translation

【】বাবা ও ছেলের বর্তমান বয়সের সমষ্টি 60 বছর । 15 বছর পর তাদের বয়সের সমষ্টি কত হবে ?

【】মুক্তজোড়(নি:সঙ্গ জোড়) ও বন্ধন জোড় ইলেকট্রন কাকে বলে?

[●]অনুচ্ছেদ:বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অনুচ্ছেদ অথবা প্যারাগ্ৰাফ JSC,SSC,HSC

【💝৮】বাংলা রচনা: ভোক্তা অধিকার||ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণে ছাত্র ,শিক্ষক ও অভিভাবকদের ভূমিকা

[ ]ক্ষার এবং ক্ষারকের পার্থক্য ||ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য

【】রাফেজ কি?||রাফেজযুক্ত খাবার কি কি?||রাফেজ শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেন?