Select one. ক)I am G.P.A. 5. খ)I gotten G.P.A. 5 গ)I have obtained a GPA of 5. ঘ)I obtained G.P.A. 5. উত্তর:আমি জিপিএ ৫ পেয়েছি।এর English Translation হচ্ছে গ)I have obtained a GPA of 5. =I have obtained a G.P.A. of 5 ●G.P.A.=GPA Here the word GPA is a countable noun.That is why we need to use an article before the word GPA or G.P.A. অতীতের ঘটনা কিন্তু নির্দিষ্ট সময় উল্লেখ নেই=Present Perfect অথবা, I have secured a G.P.A. of 5. এবার লক্ষ্য করুন: আমি ২০১৬ সাল জিপিএ ৫ পেয়েছি। =I obtained a G.P.A. of 5 in 2016. =I secured a G.P.A. of 5 in 2016. অতীতের ঘটনা এবং নির্দিষ্ট সময় উল্লেখ আছে =Past Simple Next আমার ছাত্র জিপিএ ৫ পেয়েছে। Parts of speech
তুমি কোন ক্লাসে পড়? এর ইংরেজি কি? ♡Select one. ক)Which class do you read? খ)What class do you read গ)Which class do you read in? ঘ)None উত্তর: তুমি কোন ক্লাসে পড়? এর ইংরেজি হচ্ছে গ)Which class do you read in? আরো পড়ুন Parts of speech
সকল ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সকল ক্ষারক ক্ষার নয় ব্যাখ্যা কর উত্তর: ক্ষারক হলাে মূলত ধাতব অক্সাইড CaO বা হাইড্রোক্সাইড [NaOH, KOH, Ca(OH)₂, Al(OH)₃ ] ।ক্ষারক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। NaOH একটি ক্ষারক ,কারণ এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ পানি উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ: NaOH +HCl = NaCl +H₂O এখানে, ●NaOH =ক্ষারক ●HCl =এসিড বা অম্ল ●NaCl = লবণ ●H₂O =পানি এবার কথা হল ,কিছু কিছু ক্ষারক আছে যারা পানিতে দ্রবীভূত হয় না আর কিছু ক্ষারক আছে যারা দ্রবীভূত হয় । যে সব ক্ষারক(Base) পানিতে দ্রবীভূত হয়, তাদেরকে বলে ক্ষার বা অ্যালকালি(Alkali)। তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে, ক্ষার হতে গেলে ক্ষারক কে(Base)অবশ্যই পানিতে দ্রবীভূত হতে হবে। মনে রাখতে হবে যে ক্ষার হলাে বিশেষ ধরনের ক্ষারক। NaOH, KOH, Ca(OH)₂ এরা সবাই ক্ষার এবং ক্ষারক (উভয়)। কারণ এরা দুটি শর্ত পালন করছে। এক, এরা এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ পানি উৎপন্ন করে।দুই, এরা পানিতে দ্রবীভূত হয়। অপরদিকে, অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড, Al(OH)₃ , একটি ক্ষারক কিন্তু অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রোক্সাইড পানিতে দ্রবীভূত
আমি এসএসসি পাস করেছি English Translation Select one. ক)I passed the S.S.C. খ)I pass the S.S.C. গ)I have passed the S.S.C examination. ঘ)I obtained G.P.A. 5. উত্তর আমি এসএসসি পাস করেছি।এর English Translation হচ্ছে: গ)I have passed the S.S.C examination. অতীতের ঘটনা কিন্তু নির্দিষ্ট সময় উল্লেখ নেই=Present Perfect এবার লক্ষ্য করুন: আমি ২০১৬ সালে এসএসসি পাস করেছি। = I passed the S.S.C examination in 2016. অতীতের ঘটনা এবং নির্দিষ্ট সময় উল্লেখ আছে =Past Simple আমি এইচএসসি পাস করেছি । Next
বাবা ও ছেলের বর্তমান বয়সের সমষ্টি 60 বছর । 15 বছর পর তাদের বয়সের সমষ্টি কত হবে? উত্তর:15 বছর পর তাদের বয়সের সমষ্টি ৯০ বছর হবে। ব্যাখা:দেওয়া আছে, বর্তমানে বাবা ও ছেলের বর্তমান বয়সের সমষ্টি 60 বছর । ধরি, বর্তমানে ছেলের বয়স =x বছর বর্তমানে পিতার বয়স =( 60 - x) বছর 15 বছর পর, পিতার বয়স = (60 - x +15) বছর ছেলের বয়স = (x +15) বছর 15 বছর পর পিতার ও ছেলের বয়সের সমষ্টি = 60 - x +15 + x +15 = 60 + 15 + 15 = 90 বছর Next Parts of speech
মুক্তজোড় ইলেকট্রন কাকে বলে? উত্তর: কোন পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরে যে ইলেকট্রনগুলো বিদ্যমান থাকে, সেই ইলেকট্রনগুলোকে ভ্যালেন্সী ইলেকট্রন(Valence Electrons) বা যোজ্যতা ইলেকট্রন বলে ।এই যোজ্যতা ইলেকট্রনগুলোর মধ্যে যারা বন্ধনে অংশগ্রহণ করে না তাদেরকে মুক্তজোড় ইলেকট্রন(Lone pair) বলে। এখানে ক্লিক করে ভিডিও দেখতে পারেন : আরও পড়ুন:মুক্ত জোড় ও বন্ধন জোড় ইলেকট্রন সংখ্যা বের করার নিয়ম ফ্লোরিন পরমানুর কথা বিবেচনা করা যাক। F(9) ---> 1s² 2s² 2P⁵ = 1s² 2s² 2Px² 2Py² 2Pz¹ ফ্লোরিন পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তর হলো দ্বিতীয় শক্তিস্তর। দ্বিতীয় শক্তিস্তরে ফ্লোরিনের ইলেকট্রন সংখ্যা হচ্ছে ৭টি। 2s² 2Px² 2Py² 2Pz¹ এই সাতটি ইলেকট্রনের মধ্যে একটি ইলেকট্রন বিজোড় অবস্থায় রয়েছে। আর বাকি ছয়টি ইলেকট্রন জোড় অবস্থায় রয়েছে। 6 টি ইলেকট্রন তিনটি জোড় গঠন করেছে। 2s² 2Px² 2Py² এই তিন জোড়া ইলেকট্রনকে মুক্তজোড় ইলেকট্রন বলে। মুক্তজোড় ইলেকট্রনগুলো বন্ধনে অংশগ্রহণ করে না। বন্ধন জোড় ইলেকট্রন কাকে বলে? উত্তর: কোন পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তরে যে ইলেকট্রনগুলো বিদ্যমান থাকে, সেই ইল
অনুচ্ছেদ:বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অনুচ্ছেদ অথবা প্যারাগ্ৰাফ JSC,SSC,HSC বাঙ্গালির মুক্তিযুদ্ধ বা স্বাধীনতার অবিসংবাদিত নেতা ও সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি হচ্ছেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যার নেতৃত্বেই পৃথিবীর বুকে একটি স্বাধীন দেশের জন্ম হয়।এই দেশটির নাম হচ্ছে বাংলাদেশ। তিনি সোনার বাংলার গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন। তার ডাক নাম খোকা , পিতার নাম (Father's name)শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতা সাহেরা খাতুন।খোকা গােপালগঞ্জ থেকে স্কুলের পাঠ শেষ করে কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে ভর্তি হন।এরপর ১৯৭৪ সালে ওই কলেজ থেকে বি, এ পাশ করেন। পরে বাংলাদেশে ফিরে এসে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে(Law Department) ভর্তি হন। অধিকিন্ত, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাত্রজীবন থেকেই তৎকালীন মুসলিম লীগ রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েন। এই রাজনীতির পথ ধরেই তিনি ছাত্র আন্দোলনে যুক্ত হন।্অবিসংবাদিত নেতা ও জাতির জনক(Father of the nation) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারা জীবনই
বাংলা রচনা: ভোক্তা অধিকার ভূমিকা: ভোক্তা অধিকার বাংলাদেশে একটি নতুন বিষয়। বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকই ভোক্তা। এমনকি যে শিশুটি মায়ের গর্ভে এখন আছে, সেই শিশুটিও একজন সম্মানিত ভোক্তা। সুতরাং মায়ের গর্ভের শিশুটিসহ আমাদের দেশের ভোক্তার সংখ্যা জনসংখ্যারও বেশি। ভোক্তা অধিকার কি? ভোক্তা অধিকার কি তা জানতে হলে, ভোক্তা কে তা জানতে হবে। ভোক্তা হচ্ছেন সেই ব্যক্তি যিনি টাকার বিনিময়ে কোন কিছু জিনিসপত্র ক্রয় করেন বা সেবা ক্রয় করেন। কোন ভোক্তা কোন সেবা বা কোন পণ্য বা জিনিস ক্রয় করার সময় প্রতারিত হলে তার অধিকার লঙ্ঘিত হয়। সুতরাং ভোক্তা হিসেবে যেসব অধিকার পাওয়া যায়, সে অধিকারগুলি হল ভোক্তা অধিকার। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, একজন ব্যবসায়ী নিজেও ভোক্তা ,কারণ তিনি নিজেও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ও সেবা ক্রয় করে থাকেন। ভোক্তা অধিকার আইন ও ভোক্তার অধিকার ২০০৯ সালে বাংলাদেশ সরকার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ,২০০৯ পাস করেন। এই আইনটি দ্বারাই আমাদের দেশে ভোক্তার অধিকার প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা চলছে। ভোক্তা অধিকার আইন ,২০০৯ অনুসারে ভোক্তার অধিকারগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো
ক্ষার এবং ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য নিম্নে ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য প্রদান করা হল: 🎷পার্থক্য-১: ক্ষারক হলাে মূলত ধাতব অক্সাইড CaO বা হাইড্রোক্সাইড [NaOH, KOH, Ca(OH)₂, Al(OH)₃ ] ।ক্ষারক এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে। NaOH একটি ক্ষারক ,কারণ এসিডের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ পানি উৎপন্ন করে। বিক্রিয়াটি নিম্নরূপ: NaOH +HCl = NaCl +H₂O এখানে, ●NaOH =ক্ষারক ●HCl =এসিড বা অম্ল ●NaCl = লবণ ●H₂O =পানি এবার কথা হল ,কিছু কিছু ক্ষারক আছে যারা পানিতে দ্রবীভূত হয় না আর কিছু ক্ষারক আছে যারা দ্রবীভূত হয় । যে সব ক্ষারক(Base) পানিতে দ্রবীভূত হয়, তাদেরকে বলে ক্ষার বা অ্যালকালি(Alkali)। তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে, ক্ষার হতে গেলে ক্ষারক কে(Base)অবশ্যই পানিতে দ্রবীভূত হতে হবে। ২)ক্ষারক পানিতে দ্রবীভুত হতেও পারে বা নাও হতে পারে। কিন্তু, ক্ষার পানিতে দ্রবীভুত হবেই। পার্থক্য-২: ক্ষার হলাে বিশেষ ধরনের ক্ষারক। সকল ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সকল ক্ষারক ক্ষার নয় ক্ষার এবং ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্যর উদাহরণ: NaOH, KOH, Ca(OH)₂ এরা সবাই ক্ষা
রাফেজ কি? উত্তর: খাদ্যের অপাচ্য অংশকে রাফেজ বলে। এটা উদ্ভিদ থেকে পাওয়া যায়। মনে রাখতে হবে যে, বিভিন্ন প্রকার ফলমূল-সবজির তন্তুময় অংশকেই রাফেজ বলে। ফুড ফাইবার বা খাদ্যের আঁশের কথা তোমাদের অবশ্যই জানা আছে। এই ফুড ফাইবার বা খাদ্যের আঁশ হচ্ছে সেলুলোজ। এই সেলুলোজই হচ্ছে রাফেজ। উদ্ভিদের কোষ প্রাচীর সেলুলোজ দ্বারা নির্মিত ।এই সেলুলোজ নির্মিত কোষপ্রাচীরই হচ্ছে রাফেজ। সেলুলোজ হচ্ছে গ্লুকোজের পলিমার। অনেকগুলো গ্লুকোজের অনু একত্রে যুক্ত হয়ে সেলুলোজ গঠন করে। জেনে রাখা ভাল : মানুষ সেলুলোজ বা রাফেজ হজম করতে পারে না বলে এটি পরিপাক তন্ত্রে প্রায় অপরিবর্তিত অবস্হায় থেকে যায় । রাফেজযুক্ত খাবার কি কি? উত্তর: রাফেজযুক্ত খাবারগুলো হচ্ছে সকল প্রকার সবুজ সবজি(যেমন,লালশাক,কলমি শাক ইত্যাদি),ফল(যেমন,আপেল,কমলা ইত্যাদি ),ইসব গুলের ভূষি ইত্যাদি। রাফেজ শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেন? উত্তর:নিম্ন লিখিত কারণে শরীরের জন্য রাফেজ গুরুত্বপূর্ণ। ১। এটি পানি ধরে রেখে মলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীভূত হয়। ২।ইহা কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ সাহায্য করে থাকে। ৩।ইহা খাদ্যে উপস্হিত বিভিন্ন বিষাক্ত
Comments
Post a Comment