অব‍্যর্থ কৌশলে বা (Scientific Method) বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সহজে ইংরেজি শেখা বা ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলার টিপস


অব‍্যর্থ কৌশলে বা (Scientific Method) বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সহজে ইংরেজি শেখা বা ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলার টিপস





ইস জব ইন্টারভিউগুলো যদি বাংলাতে হত,  হয়তোবা এতদিনে অন্তত (at least)একটা না একটা job অবশ‍্যই পেয়ে যেতাম ।




কিন্তু সত্যি বিষয়টা হলো, চাকরিটা তো আর হওয়ার নয়। তাই ইংলিশে সাবলীলভাবে(fluently) কথা বলা আমাদের জন্য অত্যন্ত জরুরী যদি চাকরি পেতে চাই তো।



আমাদের অধিকাংশ মানুষের problem হলো যে,আমরা ইংরেজিতে কেউ কথা বললে হয়তো শুনে(listen) কিছুটা হলেও তাও বুঝতে পারি কিন্তু বলবার সময় বারবার আটকে যায় বা কষ্ট হয়।






যখন আমরা লোকেদের সামনে ইংরজিতে কথা বলার চেষ্টা করি ,তখন আমরা অনেক বেশি সচেতন(conscious) হয়ে পড়ি ।কিছুক্ষণের জন্য একটু ঘাবড়ে যায় ।



তাই এখানে আমাদের আসল problem হল কনফিডেন্সের (confidence)অভাব ।এই সমস্যার উপর  প্রচুর সমাধান আপনি হয়তো  internet-এ পেয়ে যাবেন ।



তারা হয়ত প্রথমে আপনাকে English Grammar শিখতে বলবে বা কোন কোচিং ইনস্টিটিউশনে ভর্তি হতে বলবে ।সেখানে তারা আগে আপনাকে শেখাবে কোনটা noun, কোনটা  adjective আর সবশেষে জিনিসগুলো আপনার জন্য আরও বেশি কঠিন ও জটিল(complex) হয়ে উঠবে।





তো এটা কোন permanent solution নয়।Permanent solution খুঁজে পেতে আগে আমাদের খুঁজতে হবে এই সমস্যার মূল কারণ।




তো চলুন মূল কারণটা খুঁজে বার করা যাক। আর হ্যাঁ শুরু করার আগে বলি ,এই লেখাতে আমি যে টিপসগুলো আপনার সঙ্গে শেয়ার করব সেগুলো আমি শিখেছি sandeep maheshwari এর speak english fluently and confidently সেসন থেকে।





তো শুরু(start) করা যাক। আপনি কি খেয়াল করেছেন যখন আপনি আপনার mother language-এ বা মাতৃভাষায় কথা বলেন, তখন আপনি মনের ভিতর চিন্তাও করেন আপনার মাতৃভাষাতেই।




ইংলিশে কথা বলার সময় আমরা fast-এ আমাদের মাতৃভাষায় চিন্তা করি, তারপর আমরা সেটাকে ইংরেজিতে ট্রান্সলেট করি, আর তারপর আমরা বলি ।এটাই আমাদের ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা বলার ধরণটা কে নষ্ট (destroy)করে দেয়।





আমাদের মস্তিষ্কের মধ্যে প্রতিটি কাজ বা জিনিসের সাথে আমাদের মাতৃভাষায় কিছু কিছু শব্দ যুক্ত থাকে । সেগুলোর সঙ্গে যুক্ত english word টাও থাকে কিন্তু আমাদের অভ্যাস হচ্ছে প্রথমে আমাদের নিজেদের মাতৃভাষায় চিন্তা করা ।



Tree


যেমন এই ছবিটা দেখা মাত্র আপনার মাথায় কি আসলো নিশ্চয়ই গাছ কিন্তু গাছের ইংলিশ শব্দ যে tree সেটা কিন্তু আমরা জানি। তবু আমাদের অভ্যাস আগে মাতৃভাষায় ভাবা আর তারপর সেটাকে ইংলিশ অনুবাদ করা।



এবার যদি আমরা আমাদের এই অভ‍্যাসটাকে changeবা বদলে ফেলতে পারি, প্রথমে ইংরেজিতে চিন্তা করতে পারি ,তাহলে আমরা সহজেই translation-এর জন্য যে সময়টা নষ্ট (waste)হচ্ছে, সেটাকে বাঁচাতে পারি।তো এখানে আমাদের আসল চাবিকাঠি হলো ,our habit বা আমাদের অভ‍্যাস ।


স্মরণ করার চেষ্টা বা try করুন যে,আপনি কিভাবে আপনার mother tongue বা মাতৃভাষা ভাষা শিখেছিলেন। আর যদি আপনি সেই একই টেকনিকগুলো এখানেও apply করতে পারেন ,তাহলে আপনি খুব সহজেই ইংরেজি শিখে ফেলতে পারবেন।






যদি আপনি deeply observe করেন ,তাহলে দেখবেন আমাদের মাতৃভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে দুটো step ছিল।1st  step ছিল observation এবং second step ছিল practice।



এখন চলুন 1st step-এ আসা যাক, এটা হল অবজারভেশন। প্রতিটা বাচ্চাই হল খুব গভীর পর্যবেক্ষক। যেহেতু তাদের করার মতো তেমন কিছুই কাজ থাকে না,তারা শুধুমাত্র খুব ভালো করে ও মনোযোগ দিয়ে তাদের চারদিকের soundings বা সমস্ত জিনিস গুলিকে খেয়াল করতে থাকে। এবং তারপর তারা অন্যদেরকে দেখে তাদের কপি করার চেষ্টা করে।



একটা  child তার সামনে  তার মা- বাবাকে একে অপরের সাথে ঝগড়া করতে দেখে।আর সেখান থেকেই শিখে যায় যে, রাগ (anger)দেখাতে হয় কি করে।



 যাই হোক, childরা  যাই দেখে   সেটাই করার চেষ্টা করে ।প্রথমতবার হয়ত তারা ফেল করে আবার তারা প্র্যাকটিস করে আবার হয়তো ফেল করে ,এভাবে আস্তে আস্তে তার সাবলীল হয়ে ওঠেন ।



এখন আপনি কিভাবে কাউকে ইংলিশে কথা বলতে observe করবেন কারণ আমাদের আশেপাশে সাধারণত এমন কেউ থাকে না যার মাতৃভাষা english ।



এই কাজে আপনাকে সাহায্য করবে ইন্টারনেট এবং টেলিভিশন। আপনাকে daily life এর সঙ্গে জড়িত এমন কিছু ইংলিশে দেখা শুরু করতে হবে তার জন্য আপনি সাবটাইটেলসহ ইংলিশ সিনেমা দেখতে পারেন বা কোন english tv seriesওদেখতে পারেন ।যেমন ধরুন friends বা হতে পারে game of thrones ।



আসল উদ্দেশ্যটা হল ইংলিশে কথা বলতে অন্যকে observe করা ।এভাবে আরো বেশি বেশি english word প্রতিটা কাজ এবং আবেগ অনুভূতির সঙ্গে আমাদের মস্তিষ্কের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যাবে।



 আমি একজন bangali কিন্তু আমি Hindi  জানি।
তো আমি বাঙালি হয়ে হিন্দি কোথা থেকে শিখলাম ।এইমাত্র যে উপায়েটা আপনার সাথে শেয়ার করলাম ঠিক সেভাবে।


 TV এবং ইন্টারনেটে প্রচুর Hindi movie আর ছোটবেলায় প্রচুর পরিমাণে হিন্দিতে কার্টুন দেখে। তো এই টিপসটা যে সত্যি হল কিনা তার জ্বলজ্যান্ত উদাহরন আমি নিজেই।





দ্বিতীয় স্টেপ হলো প্র্যাক্টিস ।এটা হলো  আরো বড় সমস্যা। কিভাবে আমরা practice করব। বন্ধুদের সাথে practice করতে গেলে তারা আমাকে নিয়ে মজা করতে শুরু করবে । পরিবারের লোকজনও ঠিক করে ইংরেজিতে (English) কথা (talk)বলতে পারেন না। তো কার সঙ্গে আর কি ভাবে  practice করবো। 


একটা পথ হচ্ছে, আপনি প্রতিদিন ডায়েরি লিখতে পারেন। ডায়েরি লেখার জন্য আপনাকে ইংরেজিতে think করতে হবে। এটা আপনাকে ইংরেজিতে শিখতে অনেকটা help করবে এবং তা ছাড়াও কিছু বছর পর যখন আপনি আবার ওই diaryগুলো নতুন খুলে দেখবেন তখন এটা আপনার কাছে অনেক টা মজার জিনিস হবে।




অন্য আরেকটি way হচ্ছে ,আপনি নিজে নিজের সাথে মনে মনে ইংরেজিতে কথা বলা প্র্যাক্টিস করতে পারেন। আমরা জানি, আসল problemটা হলো আমাদের সব সময় আগে নিজেদের মাতৃভাষায় চিন্তা বা think করাটা।  ধরুন, আপনি আপনার পড়ার টেবিলে বসে কোন কিছুর ব্যাপারে think করেছেন বা ভাবছেন। আপনার এখনকার অভ্যাস হলো সেটাকে নিজের মাতৃভাষায় চিন্তা করা ।ঠিক এটা কি change করতে হবে। এর পরিবর্তে জিনিসটাকে ইংরেজিতে think করতে হবে ।



ভাবনায় হল আসল কথা ।আমরা সারা দিন ধরে যে যে জিনিসগুলো নিজেরা নিজেদেরকে বলে চলি, সেগুলো আমরা অন্যদের সাথে যে যে কথাগুলো বলি তার থেকেও অনেক বেশি important। So সবার আগে নিজের সাথে নিজেই English-এ কথা বলার try করতে হবে। এমনকি নিজের মনের মত কথা বলার সময় প্রথমদিকে আপনি চাইলে ইংলিশের সাথে আপনার মাতৃভাষা ও মিক্স করে নিতে পারেন।





এখানে সব থেকে বড় ব্যাপার হল, এক্ষেত্রে আপনার হাতে full control থাকবে ।আর practice করার জন্য আপনার অন্য কাউকে দরকার পড়বে না ।




তারপরও আপনি ক্রমশ দেখবেন, যেভাবে আপনি ভাবছেন সেই ভাবেই এখন কথা বলতে শুরু করেছেন। অটোমেটিকেলি english word গুলো আপনার মুখ থেকে বেরিয়ে আসতে শুরু করবে।





 আপনি যদি চান ,তাহলে আপনি এটি easily করতে পারেন ।যদি আপনি প্রথমে নিজের মনে মনে ইংলিশে ভাবা প্র্যাকটিস না করেন আর সরাসরি অন্যের সাথে ইংলিশে কথা বলার চেষ্টা করেন তাহলে সিওর  আপনার তার সাথে কথা বলতে গিয়ে আটকে যাবে বা ভুল হবে আর তারা আপনাকে নিয়ে মজা করতে শুরু করবে আর ফলস্বরূপ finally আপনি হার মেনে নেবেন।



তাই যদি সত্যিই আপনি  confidence-এর সাথে সাবলীলভাবে বা spontaneously কথা বলতে চান ,তাহলে এই  টাকে ভুলেও এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করবেন না।


 আর একটা way হল ,আমরা customer care-এ ফোন করতে পারি। আপনাকে শুধু কোন একটা প্রোডাক্টের সাথে releted একটা কাল্পনিক problem তৈরি করতে হবে । আর তারপর সেটাকে ভেতর থেকে feel করে customer কেয়ারে ফোন করে ফেলতে হবে ।




আপনি যা বলতে চাচ্ছেন তা তাদেরকে English-এ বোঝানোর চেষ্টা করতে হবে। আপনার বন্ধুদের কাজ হল আপনার ভুলগুলোকে খুঁজে বার করা কিন্তু customer কেয়ারের লোকেদের কাজ হলো আপনি কি বলতে চাচ্ছেন সেটা understand করা।তাই, এটা একটা দারুন idea ।




আর একটা way হতে পারে, জীবনের সবথেকে big সমস্যাগুলো ইংরেজিতে think করে সমাধান খুঁজে বের করা। 


মনে করুন, একজন মা আছেন। যিনি বলছেন ,ওহ!আজ আমি খুব tired বা ক্লান্ত, আজকে আমার একটুও নড়ার-চড়ার ক্ষমতা নেই। কিন্তু এই মুহূর্তে যদি তার বাচ্চা কোন বিপদে পড়ে, তাহলে সেই ক্লান্ত মা-ই সমস্ত শক্তি দিয়ে তার বাচ্চাকে রক্ষা করার চেষ্টা করতে লেগে পড়বে ।





যখনই আমরা কোন বড় সমস্যার সম্মুখীন হয় আমাদের মস্তিষ্ক তার সমস্ত শক্তি দিয়ে সেটাকে overcome  করার চেষ্টা করতে শুরু করে আর আমাদের মস্তিষ্কের ক্ষমতা অসীম ।


তাই আপনার জীবনে সবথেকে বড় সমস্যার সমাধান যদি আপনি ইংলিশে খুঁজতে শুরু করেন ,তাহলে আপনি সেটা নিয়ে এতটা বেশী ব্যস্ত থাকবেন যে, আপনি ঠিক না ভুল বলছেন সেই দিকে আপনার কোন  লক্ষ‍্যই হয়ে যাবে না।


 


আর এই জিনিসটাই আপনাকে ইংলিশ শেখানোর দায়িত্ব নিয়ে নেবে। ফলে আপনার english শেখার জন্য কোন পরিশ্রম করতে হবে না ।বরং আপনি automatically ইংরেজি শিখে যাবেন।




বার চলুন discuss করা যাক , ইংলিশে কথা বলা প্র্যাকটিস করার ক্ষেত্রে real প্রবলেমগুলো কি কি। 





আমার মনে হয়, এক্ষেত্রে সবথেকে বড় প্রবলেম হল ভয়।


আমার known এবং unknown মানুষজন আমাকে নিয়ে enjoy করবে। আমার ইংরেজিটা কিন্তু খুব একটা ভালো না ।কিন্তু তাতে কি? তবুও আমার ইংলিশে বানানো বেশকিছু ভিডিও রয়েছে ।যদি কেউ আমার ইংলিশ বলা নিয়ে মজা করে ,তাহলে তার আর কিছুই না। শুধুমাত্র নিজেদের ইগোকে boost  করছে।




আপনি যদি গিয়ে একজন ফরেনারদের সাথে ইংলিশে কথা বলেন, তারা কখনই আপনাকে নিয়ে মজা করবে না। কারণ , foreignerদের কাছে আপনি right or wrong  তা important নয়।।তাদের কাছে যেটা important তা হচ্ছ যে ,আপনি যা বলতে চাচ্ছেন, তা তারা understand করতে পারছে কিনা ।



Starting-এ আমরা যাই করার চেষ্টা করব তাতেই আমরা ভুল করব। That is normal। প্রথমবারেই সঠিক হওয়ার ইচ্ছা রাখাটা একটা বড় ফাঁদ।





আর যদি আপনি ভুলও করেন, তাহলে আপনাকে কেউ খুন তো আর করতে আসছে না ।সব থেকে বেশি কি হতে পারে, কেউ আপনাকে নিয়ে হাসাহাসি করতে পারে ।এটা কি কোন প্রবলেম নাকি এটা একটা ভাল জিনিস। অবশ্যই ভালো জিনিস।


কারণ যাই হোক, সেটা আপনার jokes শুনে হোক বা আপনার English শুনেই হোক তাতে কী যায় আসে আপনি তো কাউকে হাসাতে(laugh) পারছেন।



আমি মনে করি, এটাই অনেক big thing। আপনাকে শুধু একের পর এক  চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে ।
মনে রাখবেন, practice makes perfect ।








Comments

Popular posts from this blog

[ ]আমি জিপিএ ৫ পেয়েছি। English Translation||আমি জি পি এ ৫ পেয়েছি এর ইংরেজি কি||ami gpa 5paisa english

【 】তুমি কোন ক্লাসে পড়? এর ইংরেজি কি? English Translation||আপনি কোন ক্লাসে পড়েন in english|তুমি কোন শ্রেণীতে পড় এর ইংরেজি কি

[ ]সব ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সব ক্ষারক ক্ষার নয় ||সকল ক্ষারক ক্ষার নয় কেন?||সকল ক্ষারই ক্ষারক কিন্তু সকল ক্ষারক ক্ষার নয় কেন?

[ ]আমি এসএসসি পাস করেছি English Translation

【】বাবা ও ছেলের বর্তমান বয়সের সমষ্টি 60 বছর । 15 বছর পর তাদের বয়সের সমষ্টি কত হবে ?

【】মুক্তজোড়(নি:সঙ্গ জোড়) ও বন্ধন জোড় ইলেকট্রন কাকে বলে?

[●]অনুচ্ছেদ:বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অনুচ্ছেদ অথবা প্যারাগ্ৰাফ JSC,SSC,HSC

【💝৮】বাংলা রচনা: ভোক্তা অধিকার||ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণে ছাত্র ,শিক্ষক ও অভিভাবকদের ভূমিকা

【】রাফেজ কি?||রাফেজযুক্ত খাবার কি কি?||রাফেজ শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেন?

[ ]ক্ষার এবং ক্ষারকের পার্থক্য ||ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য